News

Congue iure curabitur incididunt consequat

যেখানে তোমাদের প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠিত সংস্কৃতি ‘ঈশ্বরবিরুদ্ধ’

কে এইচ এন কৃষ্টি ডেস্কঃ 

পুনরায় গুরুত্বপূর্ণ বার্তা রাখার চেষ্টায় গেলেন তিনি। হ্যাঁ, কামরুল হাসান নাসিম। ৯ অক্টোবর ২০২১ সালে তিনি  যখন বললেন, 

মহান স্রষ্টা অসহায় হয়ে পড়েন, যখন তিনি দেখতে পান, তাঁর সৃষ্ট বুদ্ধিমান গোত্র ‘মানুষ’ স্থল ও আকাশ বিশ্বে প্রাণ হত্যা করে তাঁদের খাদ্য নির্ধারণে ব্যস্ত। ঈশ্বর অবাক হন এবং তিনি দেখতে পান, জলজ প্রাণ হিসাবে যখন মাছ গোত্রের জীবেরা স্থলের অধিবাসীদের দ্বারা খাদ্য প্রত্যাশায় থাকে, কিন্তু মানুষ তাদেরকেই ভক্ষণ করে বলছে, মানবদেহে আমিষের যোগান দিচ্ছে তো মাছই। কাজেই খাব আর খাও। মানুষ বুঝতে চায় না যে, জীবন শুধু খাওয়াদাওয়ার জন্য নয়।

মানবজাতিকে অপরাপর পশুদের থেকে আলাদা করা যায় না। বরং অন্যান্য পশুও মানুষের কাছ থেকে শিক্ষা নিয়েই শিকারী সমাজের অংশ হয়ে পড়ে। তাঁরাও অপরাপর প্রাণ হত্যা করে বেঁচে থাকে। যদিও এমন উদ্যোগে মানুষের দুষ্টু অনুশীলনের চেয়ে প্রকৃতির নেতিবাচক শক্তিই ভুমিকা রাখছে বেশী।

এদিকে মানুষ তাঁর আদর্শ খাবার নির্বাচিত করতে পারেনি। স্রষ্টা তোমাকে জলের অধিবাসীদের পাহারা দিতে বলেছেন। অথচ, আকাশে থাকা মুক্ত পাখী গোত্রকে হত্যা করেও তোমরা জানিয়ে দিয়েছো, আত্মপ্রয়োজনে তোমরা বর্বর, পৈশাচিক ও পাষণ্ড। যারা মনে করেন, আমি তো আলাদা করে ধর্ষক নই, খুনী নই। কিন্তু, এই পৃথিবীর সকল মানুষই প্রতিটি দিনেই খুনী হয়ে নিজ শরীরকে টিকে থাকার উদাহরণ দিয়ে বলছে, সব্বাইকে খাব এবং খেয়ে এভাবেই বাঁচতে হবে। অন্যদিকে পুরুষশ্রেণি সুযোগ পেলেই উৎপীড়ক কিংবা ধর্ষক হবেন। নারীকুলের কেহ কেহ সাম্যের পাহাড় খুঁজতে ঝুঁকি নিয়ে যত্রতত্র শারীরিক সন্তুষ্টির স্বাদ নিতে বিভোর হবে।

অন্যদিকে দুঃখজনক হলেও সত্য, মানুষই একমাত্র পশু, যারা এই পৃথিবীর সব প্রাণিকেই আঞ্চলিক কৃষ্টি অনুযায়ী খাচ্ছেই। কেহ সাপ খাচ্ছে , কেহ উট, কেহ ঘোড়ার মাংস, ইদুরও !

ফলত ফলই হল মানুষের খাদ্য। যে ফলগুলো প্রচলিত ধারণা দিতে সক্ষম, শুধু সেসবই ফল নয়। অর্থাৎ, আপেল, আম, কমলারাই শুধু ফল নয়। ঢেঁড়সও এক প্রকার ফল, যা কোমল পদ্ধতিতে ছিঁড়ে নিয়ে তুমি আহারের বন্দোবস্তে যেতে পার। অথচ সবজি গাছ নামের ওই উদ্ভিদটি ‘ঢেঁড়স’ হয়ে কার্যত ফল হয়ে এসেছিল কিন্তু ত্যাগের পরিচয় দিয়ে ঢেঁড়সধারী গাছটি একটিবার ফলন দিয়ে বলছে, “এবার চলে যাওয়ার সময় বন্ধু ! ঈশ্বরের কথায় জন্মেছিলাম, চলেও যাচ্ছি। শুধুই তোমাদের জন্য।”

মনে রাখতে হবে, নারীদেহে ঋতুস্রাবের সময় যেমন খোদ ঈশ্বর তোমার দেহে আসেন এবং প্রত্যহ ইতিবাচক যৌন সম্পর্কের চূড়ান্ত পর্যায়ে তাঁর অস্তিত্বকে ধরার সুযোগ সৃষ্টি হয়, ঠিক একইভাবে প্রত্যেকটি উদ্ভিদরুপী গাছে ফল আসার আগে ফুল ফুটে ঈশ্বরের উপস্থিতিতে। তিনি ও তাঁর সচিবালয়ের অস্তিত্বসমূহ ফুলের মধ্যে আবাস করে নেয়। কেন নেয় তা অন্যদিন বলা যাবে। অথচ এই তোমরাই, তা ছিঁড়ে বলছো, ভালবাসি !

ঈশ্বরমিত্র বলছেন, “এখানকার সমাজ যেমন আমাকে না চিনতে পেরে কটাক্ষ করে কষ্ট দেয় কিন্তু আমি সেখানেই দুঃখওয়ালা, যেখানে তোমাদের প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠিত সংস্কৃতি ঈশ্বরবিরুদ্ধ।”

কেএইচএন/ কৃ/০১২

5 Comments

  1. Alex TM
    April 1, 2015 at 20:27
    Reply

    Dolorum nascetur quibusdam bibendum nesciunt torquent vehicula, nostra? Nisl? Excepteur repellat provident, laboriosam! Nullam vel.

    • Alex TM
      April 1, 2015 at 20:28
      Reply

      Corporis quasi dicta voluptates, rerum vero eos quaerat, quo aliqua voluptates suspendisse quod tempus! Interdum.

      • Alex TM
        April 1, 2015 at 20:28
        Reply

        Egestas molestias erat impedit blanditiis quam, proident rutrum iste? Illum? Aenean proin. Nostrum pretium, commodi.

Leave a Reply

Close
Close