Blog

Congue iure curabitur incididunt consequat

রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ, সেরা ১০০-তে যারা

কেএইচএন রিসার্চ টিমঃ 

গবেষণাধর্মী নয়, গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠান কেএইচএন রিসার্চ টিম তাঁদের  দুইটি নতুন গবেষণা প্রকল্পের প্রতিবেদন প্রকাশের ধারাবাহিকতায় রয়েছে।   একটি গবেষণার সার সংক্ষেপ হল, বাংলাদেশের বর্তমান থেকে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ঘিরে একশত শ্রেষ্ঠ রাজনীতিকবর্গের নামের তালিকা প্রকাশ। অন্যটি হল, বাংলাদেশের সর্বযুগের সেরা একশত কিংবদন্তীতুল্য রাজনীতিক বর্গের নামের তালিকা প্রকাশ করা। নামের তালিকা প্রকাশকরত প্রত্যেক রাজনৈতিক সত্তাসমূহের  জীবন বৃত্তান্ত এবং কর্ম তুলে ধরার প্রয়াসে থাকা হচ্ছে।  ঠিক এই মুহূর্তের বাংলাদেশ থেকে আগামী দিনের জন্য কার্যকরী  ভুমিকায় দেশ বিনির্মাণে প্রত্যাশিত একশত জন রাজনীতিকের( ২০৪০ জনের মধ্যে)  নাম তুলে ধরা হচ্ছে। যাদেরকে নিয়ে আশা করাই যায়। যাদের মূল্যায়ন করতে যেয়ে সততা, মেধা বা দক্ষতা, দূরদৃষ্টি, দেশপ্রেম, নেতৃত্বের মৌলিক ও যৌগিক গুন এবং জাতীয় এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে তাঁদের ভুমিকাকে বড় করে দেখে পয়েন্ট বা স্কোর করবার মধ্য দিয়ে এই আলোচিত একশ’তে জায়গা পেতে হয়েছে। অন্যটিতে ইতিহাসের সেরা রাজনীতিকেরা নানা গবেষণায় জায়গা নিচ্ছেন।

এদিকে  বুদ্ধিবৃত্তিক রাজনীতির চাহিদা বাড়বেই। এখন যদি প্রশ্নটা করা যায় যে, বাংলাদেশের আগামীদিনের রাজনীতিতে কোন কোন দলের প্রভাব থাকবে ? আওয়ামী লীগ, বিএনপি,  জাতীয় পার্টি, বাম বলয় নাকি আস্তিক শক্তির কাছে, অথবা, বাঁকা রাস্তায় চলে আসা কোনো অশুভ শক্তির কাছে ? তাঁদের সৃষ্ট নতুন কোন দলের কাছে ? যাই-ই হোক,  সব ধারার কাছেই বুদ্ধিবৃত্তিক রাজনীতি ও মেধার অনুরণনে বিকশিত রাজনীতিক থাকা চাই, চাই-ই ! তবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আজকের যুগে যেভাবে বিনা উদ্বিগ্নে সেই ধারার রাজনীতির সূচনাটা করতে পারছে, অন্যরা সেভাবে পারছে না। তেমন ধারাবাহিকতায় গবেষণা টিম দাবী করছে, আওয়ামী লীগের হয়ে প্রায় ছয়টি রিসার্চ টিম রয়েছে, যেখানে তাঁদের প্রবল প্রতিপক্ষের কাছে সেরা পর্যায়ে মাত্র দুইটি। আগামী দিনের বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আসবেই। ধারণা করা হয়, ২০৩০ সালের পর হতে এই বাংলাদেশে বড় বড় সভা মঞ্চ বানিয়ে চলবে কিনা সন্দেহ আছে। স্ট্রিট শো কিংবা অতি কালারফুল কিছু রিয়েলিটি শো’র মত করে রাজনৈতিক কর্মসূচী চলতে পারে। মোদ্দকথা, সব ক্ষেত্রেই গুনগত পরিবর্তন আসতে পারে। সেটার জন্য বুদ্ধিবৃত্তিক রাজনীতির মাধ্যমে চলতে পারে সংসদে বিভিন্ন পক্ষীয় মোকাবেলাকরত ভাষণযুদ্ধ এবং নীতি প্রণয়নে রাতভোর পার করে পরামর্শকদের রাজনীতি।

 

 

এই প্রসঙ্গেই চলতি বছরের ২ জুন ২০২০ তারিখ কেএইচএন রিসার্চ টিম এর অভিভাবক সংস্থা বা দাফতরিক পরিদপ্তর কেএইচএন সেক্রেটারিয়েট তাঁদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে উল্লেখ করে যে, তাঁরা এমন উদ্যোগে যাবে। ইতোমধ্যে দুইটি গবেষণার পৃথক পৃথক প্রতিবেদন প্রকাশ শুরু হয়েছে। যা ধাপে ধাপে প্রকাশ করা চলছে। এদিকে দেখা যাচ্ছে যে, এখন থেকে আগামী দিনের বাংলাদেশের জন্য যে ১০০ জন রাজনীতিক নির্বাচিত হয়েছেন তার মধ্য হতে ১০০ থেকে ৯১ সিরিয়াল পর্যন্ত রাজনৈতিক নেতাদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁরা যথাক্রমে হলেন,

১০০

রেজা কিবরিয়া

৯৯

ইকবালুর রহিম

৯৮

শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৯৭

নুরজাহান বেগম মুক্তা

৯৬

জোনায়েদ সাকি

৯৫

তাবিথ আউয়াল

৯৪

মাশরাফি বিন মরতুজা

৯৩

সৈয়দ এহসানুল হুদা

৯২

আসাদুজ্জামান নূর

৯১

শামসুজ্জামান দুদু

 

 

পূর্ববর্তী তিনটি প্রতিবেদন পড়তে নীচের দুইটি লিংক-এ ক্লিক করুন। 

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ; গবেষণায় একশত শ্রেষ্ঠ রাজনীতিক বর্গের নাম( প্রথম ধাপ)

শ্রেষ্ঠ রাজনীতিক ১০০, জায়গা পেলেন যারা

সর্বযুগের সেরা একশত রাজনীতিক ( প্রথম ধাপ)

 

আজ ২৯ আগস্ট ২০২০ তারিখে বাংলাদেশের বর্তমান ও ভবিষ্যত ঘিরে ৯০ থেকে ৮৬ নং পর্যন্ত দেশের সেরা রাজনীতিকদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হল। 

 

৯০

নিজাম উদ্দীন জলিল 

পিতৃ শোক একটু আগভাগেই পেয়েছেন। রাজনীতিতেও খানিকটা দ্রুতই আসতে হল। পিতা যে পাহাড়সম রাজনৈতিক নেতৃত্ব ! কিংবদন্তী তুল্য রাজনীতিক আব্দুল জলিল এর কথাই বলা হচ্ছে। হ্যাঁ, তিনি এখন ওপারে আছেন ! আদরের পুত্র ‘জন'( ডাক নাম) বাবার মত করে মাটি ও মানুষের জন্য রাজনীতি করছেন। এই তো সেদিন করোনাভাইরাসের অযাচিত আক্রমণে কাবু হয়ে পড়া নওগাঁবাসীর অসহায় দশ হাজার মানুষের জন্য খাদ্য সামগ্রী নিয়ে হাজির হলেন। এখানেই তাঁর বাবাকে স্মরণ করিয়ে দিলেন। পিতা একটি দিবসে কত মানুষের জন্য কান্ডারি হয়ে দাঁড়াতেন, তা জন জলিলের জানা আছে নিশ্চয়ই ! প্রতিটাদিন  নিদেন পক্ষে সরাসরি দুইশতাধিক হতে তিন শতাধিক মানুষের নানা রকমের কাজ করে দিতে অভ্যস্ত ছিলেন দেশের সর্বকালের সেরা অন্যতম রাজনীতিক আব্দুল জলিল। জন কে ভবিষ্যতের জন্য অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাজনীতিক হিসাবে দেখতে চেয়ে গবেষণা টিম দাবী করছে, তিনিও পারবেন। খুব ভাল করেই এগোতে পারবেন তিনি।

নিজাম উদ্দীন জলিল ১৯৯১ সালের ৯ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন। পিতার পরিচয় তো নতুন করে দেয়ার কিছু নেই। মাতা রেহানা জলিল অসম্ভব পর্যায়ের সচেতন ও আধুনিক ব্যক্তিসত্তা। রাজধানী ঢাকার সামজিক চরিত্র হিসাবে রেহানা জলিল সুপরিচিত নাম।  নিজাম জলিল জন লেখাপড়া শেষ করেন আইন বিভাগ হতে। তিনি পেশায় আইনজীবি। যিনি ফলত ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দীন জলিল নামে রাজনৈতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করেছেন।২০১৫ সালে ব্যারিস্টারি শেষ করে আইন পেশায় যুক্ত হন।

এদিকে পিতার মৃত্যুতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ যথাযথ সম্মান দিতে  ভুল করেন নাই। গেল, তথা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর হাতেই দেশের ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ দলীয় মনোনয়নের টিকিট তুলে দেয়। যদিও নির্বাচন ভিত্তিক গবেষণার সবিশেষ গবেষণায় ‘কেএইচএন রিসার্চ টিম-ই’  নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার প্রায় এক বছর আগ হতে বলছিল, তোমাদের জন্য শ্রেষ্ঠ প্রাথী হতে পারে এই জন জলিলই।

জন জলিল অল্প বয়সী এক সত্যিকারের তরুণ রাজনীতিক। আমাদের দেশের সংবাদ মাধ্যম বয়স পঞ্চাশ পেরুলেও এখনো অনেককে তরুণ রাজনীতিক বলে সম্বোধনে থেকে সংবাদ পরিবেশনে থাকে। যা মন্দ অনুশীলনের সংস্কৃতি হিসাবে প্রতিভাত হয়। জন জলিল হলেন তরুণ রাজনীতিক, যার মধ্যে গবেষণা করে দেখা যাচ্ছে, পিতার মত করে লড়াই করতে চান, গণমাধ্যম বিমুখ হয়ে মানুষের জন্য কাজ করাটাকেই গুরুত্ব দিতে চান বেশী। মন খারাপ না করে পিতার স্মৃতি লালন করে ও মাতার অনুপ্রেরণায়  নিজ এলাকায় পড়ে থাকতে পছন্দ করছেন। অথচ রাজধানীর অভিজাত এলাকার বাসিন্দা হিসাবে বিত্ত- বৈভবের স্থাপনাগুলোর প্রতি অনুরাগ, টান ও আসক্তি নেই এই তরুনের।

একজন সংসদ সদস্যের প্রধান কাজ হল, আইন প্রণয়ন করা।জন জলিল তাই দেশিয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের আইন সম্বলিত পুস্তক পড়ে আগামীদিনের জন্য তৈরি হচ্ছেন। খুব দ্রুত সাংসদ হওয়া এবং জাতীয় রাজনীতি করবার এমন পরিবেশ নিশ্চিত হওয়াতে তাঁর পক্ষে ভবিষ্যতে অনেক কিছু করা সম্ভব বলে ‘এই পর্যন্ত বাস্তবতা’ সাক্ষ্য দিচ্ছে। তিনি বর্তমানে আওয়ামী লীগের নওগাঁ জেলা শাখার যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক হিসাবে আছেন।

জন জলিলের প্রজ্ঞা, মেধা, পারিবারিক রাজনৈতিক ঐতিহ্য ধরে রাখার সংকলনদাতা হিসাবে এবং দক্ষ সংগঠক হওয়ার গুনাবলী থাকার কারণে তাঁকে ভবিষ্যত বাংলাদেশের একজন প্রতিনিধি হিসাবে ইতিহাসে জায়গা মিলল। তাঁকে ঘিরে শুধু নওগাঁ নয়, বাংলাদেশ যেন ঠিক তাঁর বাবার মত করে রাজনীতি দেখতে পায়, তেমন অনুপ্রেরণা ও গবেষণা জন জলিলকে কেবলই অনুপ্রাণিত করতে পারে—- জনকে এখন গন্তব্য খুঁজে নিতে হবে, রিসার্চ টিম মুক্তা চিনিয়ে দিলো কিন্তু মুক্তাকে তাঁর স্বকীয় বিশিষ্টতা নিয়ে টিকে থাকতে হবে গ্রহান্তরীত হওয়া পর্যন্ত, ওই তাঁর বাবার মত করে…

 

 

৮৯

নাইমুর রহমান দুর্জয়

 

বয়স, পারিবারিক রাজনৈতিক ঐতিহ্য, ক্রীড়া সংগঠক হওয়া, দক্ষতা ও নেতৃত্বের নানা গুনাবলী ধারণ করে নাইমুর রহমান দুর্জয় আগামী দিনের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হিসাবে জায়গা করে নিলেন। ইতিহাসের পাতায়। ইতোমধ্যে দুইবার জাতীয় সংসদে যেয়ে রাজনীতির জাতীয় চরিত্র হতে ময়দানে নেমেছেন। না, তিনি তাঁর সেই অফব্রেক বোলিং কিংবা ছক্কা মারার খেলুড়ে জীবনকে আর সঙ্গী করতে পারবেন না। পারবেন, দেশের জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় বাউন্ডারি মারতে, ওভার বাউন্ডারি মারতে। যদিও সাম্প্রতিক সময়ে সংবাদপত্রের সূচকে চোখ রাখতে যেয়ে দুর্জয়কে কোথাও যেন আটকিয়ে ফেলার  চেষ্টা করতে দেখা গেছে। খানিকটা ব্যর্থ হয়েই সেই উদ্যোগ ফিকে হয়ে আজ জানান দিচ্ছে, দুর্জয়ও একজন অতি মানবিক রাজনৈতিক সত্তা হওয়ার মতই চরিত্র।

দুর্নীতি সুশাসনের অন্তরায়। কিন্তু, রাষ্ট্রের কোনো দায়িত্বশীল পদে থেকে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির খবর নেই তো। এমন নয় যে, তিনি কোনো একটি মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব নিয়ে দেশের সেবা করবার সুযোগ পেয়েছেন, কিন্তু তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে লুটপাটের রাজনীতি করছেন। না, এমন অনৈতিক কিছুর প্রমাণ না পাওয়ার দরুণ দুর্জয়কে রোধ করা যায় নি। বরং দেশের প্রবল জনপ্রিয় সত্তা মাশরাফি বিন মরতুজা, যেখানে সেরা ১০০’র মধ্যে ৯৪-তে স্থান নিয়েছেন, দুর্জয় বড় ভাইয়ের মত করে এখানে যেন ম্যাশকে বলতে পারছে, একটু ধীরে চলো ছোট ভাই , আমার অবস্থান ৮৯-এ !

 

দুর্জয়ের চরিত্রের সবচেয়ে বড় দিক হল, তাঁর ব্যক্তিত্ব। ধীরে কথা বলবার অভ্যাস, বিচক্ষনতা অবাক করবার মত।  অহেতুক- অপ্রয়োজনে অর্থহীন আলাপচারিতায় থাকেন না। ক্রিকেট খেলোয়াড়দের মৌলিক সমস্যা দেখভালের নেতৃস্থানীয় সংগঠনের নেতা হিসাবেও দুর্জয় দূরদৃষ্টির পরিচয় দিয়ে আসছেন।

দুর্জয়  ১৯৭৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর মানিকগঞ্জের ঘিওরের বৈকুণ্ঠপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম অধাক্ষ সায়েদুর রহমান এবং মাতা নীনা রহমান। পিতা  রাজনীতিক মরহুম অধ্যক্ষ সায়েদুর রহমান  একজন সংসদ সদস্য ছিলেন। নিজ সংসদীয় এলাকায় পিতার মত করে আজ দুর্জয়ও জনপ্রিয়।

নাইমুর রহমান দুর্জয়ের দুর্বলতাঃ 

  •  রাজনৈতিক জীবনের বাইরে ব্যবসা জীবন দাঁড় করাতে যেয়ে সমাজের নানা জনের সাথে বৈরি সম্পর্ক তৈরি করা।
  • গুনীজনদের সম্মান করবার অভিরুচীতে থাকবার অনুশীলনে কম থাকেন।

 

নাইমুর রহমান দুর্জয়কে দিয়ে রাজনৈতিক শিক্ষায় পরিণত করা গেলে, তিনি একসময় দেশের সেবায় আরো বড় নাম হতে পারবেন বলে গবেষণায় উঠে আসছে। সেক্ষেত্রে রাজনৈতিক পর্যায়ে বৈশ্বিক শিক্ষার সঙ্গে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাস ও মনীষীদের ওপর পুস্তক পড়বার অভ্যাস তাঁকে আরো অনেকদূর নিয়ে যেতে পারবে বলে অনুমিত হয়। আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ভবিষ্যত শক্ত হতে হলে দুর্জয়ের অবদান থাকবে বলে মনে করার অযুত কারণ রয়েছে বলে গবেষণায় উঠে এসেছে। সেক্ষেত্রে তাঁর মাঝে গুনাবলীর মধ্যে থাকা নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ভাসিত করা, সাংস্কৃতিক পর্যায়ে তরুণ সমাজকে খেলাধুলায় মনোযোগী করবার অনুপ্রেরণা— তাঁকে নতুন মাইলফলকের ভিত্তি দাঁড় করিয়ে জানান দিচ্ছে, দুর্জয় পারে ও তাঁকে পারতে হবে।

 

৮৮

শামা ওবায়েদ 

 

প্রজন্ম তাঁকে চিনছে টেলিভিশন টক শো দেখে। বলছেন সবাই, এই মেয়েটি জাতীয়তাবাদী রাজনীতির জন্য লড়াই করা এক অদম্য সত্তা। যুক্তি, মত, প্রমাণ নিয়ে তিনি বলতে চান, যা হচ্ছে ঠিক নয়। এভাবেই বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে, তিনি দেশের অন্যতম জনপ্রিয় দল বিএনপির হয়ে মুষ্টিমেয় অর্থবহ মুখপাত্রদের একজন হয়ে লড়াই চালিয়ে বলছেন, ভোটাধিকার ফিরিয়ে দাও।

শামা ওবায়েদ, যার পরিচয় সম্পর্কে নতুন করে কিছুই বলবার দরকার হয় না। তবু গবেষণা প্রতিবেদন তৈরিতে পরের প্রজন্মের জন্য তুলে ধরতে সাধারণ ধারাভাষ্যে যাওয়াই ভাল। পিতা কে এম ওবায়দুর রহমান, লেজেন্ডারি রাজনীতিক। মাতা শিক্ষাবিদ প্রফেসর ডক্টর শাহেদা ওবায়েদ দেশ বরেণ্য শিক্ষাবিদ ও সমাজকর্মী।  সন্তান হিসাবে এই পুঁজি আর ক’জনারই বা থাকে ! শামা সেই সৌভাগ্যবান চরিত্র, যার বাবা এবং মাতাকে এই দেশের খুব কম সংখ্যক শিক্ষিত মানুষ আছেন, যারা চিনেন না।

দেখতে দেখতে শামার রাজনৈতিক জীবনের বয়সও বাড়ছে। মায়ের অশেষ ইচ্ছায় সেই ১৯৯২ সালের পর আমেরিকায় লেখাপড়া করতে গিয়েছিলেন। ছিলেন টেক্সাসে। কম্পিউটার বিজ্ঞানের ওপর ডিগ্রি নেয়া সেরেই চলে এসেছিলেন বাংলাদেশে। এর আগে বাংলাদেশের ইংরেজি মাধ্যম স্কুল স্কলাস্টিকায় পড়েছেন, পড়েছেন দেশের অন্যতম সেরা স্কুল ভিখারুন নুন নেসা স্কুলেও। গান শিখতেন ছেলে বেলায়। দেশের অন্যতম সেরা গায়ক মাহমুদ উন নবী ছিলেন তাঁর গানের শিক্ষক। সেই শামার কন্ঠে ধ্বনিত হয় না আজ গান। মুখে শুধুই রাজনীতির গান আর ব্যবসা ! সংবাদ কর্মীরা তাই তাঁকে ধরতেই পারে, বায়না করতে পারে, বলতে পারে, একটা গান হয়ে যাক !

এদিকে শামা যখন দেশে ফিরে আসেন,  তখন তাঁর বাবা কে এম ওবায়দুর রহমানের শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। এভাবেই সিঙ্গাপুর আর এপেলো হাসপাতাল করতে করতে চলে যান এই দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক গ্রেট পলিটিশিয়ান কে এম ওবায়দূর রহমান। মাতা শাহেদা ওবায়েদ বেঁচে আছেন, টিকে আছেন। অসম্ভব রকমের শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব হিসাবে একজন শাহেদাকে দেখবার সুযোগ রয়েছে। তা সে সব দিক দিয়ে। মায়ের সঙ্গে কন্যার শামার সব ধরণের পথচলা একসাথে হলে এই দেশের নারী অঙ্গনের চমকে যাবারই কথা। শামার বৈবাহিক জীবনে যিনি তাঁর স্বামী, তাঁর নাম শোভন ইসলাম , পেশায় ব্যবসায়ী। সৎ মানুষ হিসাবেই সমাজে পরিচিত। এক পুত্র আরভিন আর কন্যা সিমরান। পুত্র আরভিন তাঁর নামের সাথে মেসি ইসলাম লাগিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে থাকতে পছন্দ করত। আরভিন মেসি ইসলাম ! সে ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনায় যেয়ে খেলোয়াড় হতে চেয়েছিল। কন্যা সিমরান খুবই স্পোর্টিং চরিত্রের। ভাল বাস্কেটবল খেলোয়াড় সে। তাঁরা খুব সম্ভবত মায়ের মত করে আমেরিকায় পাড়ি দিয়ে উচ্চ শিক্ষা নেয়ার প্রস্তুতিতে আছে।

শামা ওবায়েদ, বিএনপির রাজনীতির ভবিষ্যত হিসাবে তাঁকেও ইতিহাসে রাখতে হবে। গবেষণা দাবী করছে, তাঁর নেতৃত্ব দেয়ার দিক, প্রচলিত রাজনীতিতে অনিবার্য প্রয়োজনীয় বিষয় তথা আর্থিক দিকটায় শক্ত অবস্থানে থাকা, ধীরে ধীরে পরিণত বক্তা হতে পারা, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দূতিয়ালী করবার যোগ্যতা, মায়ের মত বিদেশী ( ইংরেজি) ভাষায় কথা বলতে পারার পারদর্শিতা, ভাল উচ্চারণ করবার যোগ্যতা এবং একজন নারী হয়ে দলের কেন্দ্রিয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হওয়া— সব মিলিয়ে তিনি ভাল পয়েন্ট স্কোর করেই রাজনৈতিক ইতিহাসের পাতায় লিপিবদ্ধ হলেন।

তবু, একজন শামারও কিছু দুর্বলতা বা ভুল আছে। বিএনপির মত রাজনৈতিক দলের মহাসচিব তাঁর বাবা কে এম ওবায়দুর রহমান ছিলেন, মাতা শাহেদা ওবায়েদের সামনে এখনো দলের জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের নেতারা খানিকটা ভয়ে বা সম্মান রাখতে দূরত্ব বজায় রেখে শিষ্টাচারে থাকেন—- সেই শামা ওবায়েদ কে তাঁর নিজের ব্যক্তিত্ব ধরে রেখেই চলতে হবে। বেগম জিয়া পরিবার রাজনীতিতে সফল না হলে শামাই তো আগামী দিনের জাতীয়তাবাদী বলয়ের অন্যতম শীর্ষ নেতা হিসাবে আবির্ভূত হতে পারেন। তাঁর তো মধ্যম সারির নেতা থেকে শুরু করে  কথিত স্থায়ী কমিটির নেতাদের মন যুগিয়ে চলে নিজেকে দুর্বল ভাবার কিছু নেই। এই বোধই তাঁকে শ্রেষ্ঠ করতে পারে একদিন, অন্যতম শ্রেষ্ঠ !

 

৮৭ 

শারুন চৌধুরী 

 

গবেষণা প্রতিবেদনের শুরুতেই বুদ্ধিবৃত্তিক রাজনীতির কথা বলা হয়েছে। মেধাভিত্তিক  রাজনীতির অংশগ্রহণ কমও। রাজনীতি করতে চাইলে যে লেখাপড়া থাকতে হয়, সেটিকে আমলে না নিয়ে অনেকেই টাকার জোরে, বড় দল নামের পাশে থাকার সুবাদে রাজনীতিক বনে যাচ্ছে। ঠিক সেই ধারার বিপক্ষে থেকে মেধাবী রাজনৈতিক নেতা হিসাবে আগামীদিনের রাজনীতির জন্য, আওয়ামী লীগের জন্য দারুণ এক চরিত্র হতে পারেন শারুন চৌধুরী। রাজনীতি করবার জন্য এই তরুণের মধ্যে অনেক কিছু আছে, যা থেকে দেশ উপকৃত হতে পারে বলে মনে করবার সুযোগ আছে।

 

 

 

শারুন চৌধুরী, এই নামেই পরিচিত এক সাংস্কৃতিক সত্তা। রাজনৈতিক সত্তা বলবার অনিবার্য দিক থাকলেও খেলাধুলার সাথে থাকা সংগঠক হয়েই তাঁর কথা বলা যাক। মাত্র কুড়ি বছর বয়স থেকে যে ছেলেটি বাংলাদেশের ফুটবলের জন্য লন্ডনে ক্লাবের মত করে একাডেমি করে বলতে চায়, বাংলাদেশ কেন পিছিয়ে থাকবে ? বাবার পেছনে দাঁড়িয়ে যে বলতে চাইতো, আমরা কি পারি না ফুটবলে বিপ্লব করতে ? একটু বয়স বাড়ার সাথে সাথে আঞ্চলিক রাজনীতি করা, এরপর পিতাকে অনুপ্রাণিত করে পুরোদস্তুর রাজনীতিতে ভুমিকা রাখতে পারার এমন পুত্রকে কি বলা যায় ! যে ছেলেটি সাহস নিয়ে মুক্তিযুদ্ধকে ধারণ করতে চায়, প্রজন্মকে বলতে চায়, “মাঠ নেই, খেলা নেই, , তাঁরা তো দুষ্টু পথে যাবেই। কাজেই ঠেকাতে হবে।” আন্তর্জাতিক রাজনীতির সাথে থাকা মানুষগুলোর সাথে আড্ডা দিয়ে তাঁর হুংকার , সবার আগে ন্যাশনাল ইন্টারেস্ট —- এসব কর্ম, দেশাত্মবোধ শারুনকে কার্যত শ্রেষ্ঠ করে তুলেছে। যার পুরো নাম নাজমুল হোক চৌধুরী । কিন্তু, মানুষ তাঁকে চিনছে শারুন চৌধুরী হিসাবে। কিন্তু, বুদ্ধিবৃত্তিক রাজনীতি, সমাজনীতি, সাংস্কৃতিকনীতি, ধর্মনীতি, পররাষ্ট্রনীতি— সব কিছু সম্যক ধারুন শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে শারুন ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নিলেন। তাঁকে জায়গাটা দিতে হয়েছে।

 

শারুন, পিতা মহান জাতীয় সংসদের নিয়মিত মুখ শামসুল হক চৌধুরী।  দলীয় পদবী শারুনের রয়েছে। তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রিয় অর্থ ও পরিকল্পনা উপ কমিটির সদস্য। চাটগায়ের পটিয়ার এই সন্তান বাবার সকল রাজনৈতিক কর্ম পরখ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করে থাকতে অভ্যস্ত। তাঁদের সংসদীয় এলাকায় গেলে মনে হবে, শারুন চৌধুরীই পটিয়ার সংসদ সদস্য। এটিকে নেতিবাচক উদাহরণ হিসাবে দেখবার সুযোগ নেই। বরং, একটি এলাকার জন্য দুইজন মানুষ লড়াই করছেন, সেভাবে দেখতে পারলেই মঙ্গল।

শারুনের ব্যক্তিত্ব, নেতৃত্ব, মানবিক বোধ, সাংস্কৃতিক পথচলা, দূরদৃষ্টি , দেশপ্রেম, ঈশ্বরপ্রেম এবং ক্ষণে ক্ষণে একাকীত্ব জীবনে যেয়ে ধ্যানরত হয়ে পুরো পৃথিবী নিয়ে ভাবতে পারার ক্ষমতা—- তাঁকে আর দশজনের চেয়ে আলাদা করে রাখতে পেরেছে।  এই আলাদা হওয়ার কারণেই রিসার্চ টিম এর তৃতীয় চোখ অনুসন্ধানী হয়ে তাঁদের গবেষণাকে সমৃদ্ধ করতে পেরেছে বলে মনে করবার সুযোগ আছে। এখানেই রিসার্চ টিম এর প্রধান গবেষণা কর্মী কামরুল হাসান নাসিম জিতে যায়। তিনি এই উদ্যোগের শুরুতেই বলেছেন, “জরিপ এবং গবেষণার মধ্যকার পার্থক্য রয়েছে। এমন উদ্যোগটি জরিপের মাধ্যমে নেয়া হলে শুধুমাত্র ‘জনপ্রিয়তা’ কে গ্রাস করে অর্থবহ বাস্তবতাকে মৃত করে পরিকল্পনাটিকে নিরাশ করত। কারণ, বাংলাদেশের জনগোষ্ঠীর বড় একটি অংশ এখনো মুক্তিযুদ্ধকে ধারণ করে না, ভাল ও মন্দ বাছতে পারার যোগ্যতায় নেই। তাঁরা সামাজিক- সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিকভাবে শিক্ষিত নন।”

 

৮৬ 

আরিফুর রহমান দোলন 

 

তাঁর চরিত্রে অনেক গুন। সাংবাদিক হিসাবে লেখার হাত তো ছিলই। দেশের সেরা সংবাদমাধ্যমগুলোয় তাঁর করা রাজনৈতিক প্রতিবেদনগুলো জমিয়ে তুলতো। এমন কি অন্যান্য প্রতিবেদকদের হিংসায় ভাসাতো এক সময়। বলতে চাইত, আমরা এমন করে পারছি না কেন ! সংবাদকর্মী থেকে একদিন সম্পাদক হওয়া। এরপর লেখকশ্রেণির আওতায় যেয়ে অসাধারণ প্রতিনিধিত্বকারী সত্তা হতেই হতেই রাজনীতিতেও চলে আসতে পারার অনন্য দিক। ঠিক এই মুহূর্তে রাজনীতিকে ছাপিয়ে প্রমাণ করতে চাইছেন, সামাজিক কার্যক্রম করেও বড়সড় পরিসরে আঞ্চলিক উন্নয়নে ঝাঁপিয়ে পড়া যায়। কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশন করে ফরিদপুরের প্রত্যন্ত অঞ্চলে মানবসেবায় যেয়ে বলছেন, এই তো ভাল আছি। রাজনৈতিক রুগ্ন ধারায় যে সংস্কৃতি, সেখানে আমি কৃষক না হয়েও কৃষকলীগের সহ সভাপতি হয়তো হয়েছি, প্রচলিত রাজনীতিতে ‘পদ’ লাগে বলে—- কিন্তু, আমার প্রথম পরিচয় আমি সাংবাদিক, আমি লেখক, আমি প্রবন্ধকার, আমি সমাজকর্মী, অতি অবশ্যই আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, আমি একজন শেখ হাসিনাকে পুরো বিশ্বের মধ্যে সেরা একজন রাজনীতিক হিসাবে মনে করি।

আরিফুর রহমান দোলন, সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক সত্তা হিসাবে জায়গা করে নিয়েছেন। হ্যাঁ, ইতিহাসের পাতায় এত দ্রুত জায়গা পাওয়ায়াটা আলোচনার জন্ম দেয়। কিন্তু, গবেষণা বলছে, ভবিষ্যতের বাংলাদেশ গড়বার জন্য মেধাভিত্তিক রাজনীতি ও শিক্ষিত প্রতিনিধিদের কাছে দেশ থাকতে চাইলে, আরিফুর রহমান দোলন একটি গুরুত্বপূর্ণ নাম।

আরিফুর রহমান দোলন ১৯৭৩ সালের ১৪ মে জন্মগ্রহন করেন।  দৈনিক বাংলাবাজার ও সাপ্তাহিক ২০০০ পত্রিকায় কাজ শুরু করেন। তারপর যোগ দেন দৈনিক প্রথম আলোয়। পত্রিকাটির বিশেষ প্রতিনিধি, উপ-প্রধান প্রতিবেদক এবং সিনিয়র প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করেন টানা ১০ বছরের বেশি সময়। পরে যোগ দেন দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন’র প্রতিষ্ঠাকালীন উপসম্পাদক হিসেবে। তারপর আসেন দৈনিক আমাদের সময়’র নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে। এছাড়া বাংলাভিশন টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি।

চাকরির পর্ব চুকিয়ে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে মেলা ধরার চ্যালেঞ্জ থেকেও পিছপা হননি। বর্তমানে তিনি জনপ্রিয় অনলাইন নিউজপোর্টাল ঢাকাটাইমস২৪ ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময় এর সম্পাদক।আরিফুর রহমান দোলন সাংবাদিকতার পাশাপাশি নানা ধরনের ব্যবসার সঙ্গেও যুক্ত। তিনি নিউ ভিশন রিসোর্সেস লিমিটেড, নিউ ভিশন এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার, নোভে কমিউনিকেশন্স লিমিটেড, গুডম্যান হোল্ডিংস লিমিটেড, অরেঞ্জ কমিউনিকেশন্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এছাড়া এই সময় পাবলিকেশন্সের কর্ণধারও তিনি।

ছাত্রলীগ এর রাজনীতি করেছেন। ১৯৮৮ সালে আলফাডাঙ্গা থানা ছাত্রলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সর্ব কনিষ্ঠ সদস্য ছিলেন তিনি। পরবর্তীতে ঢাকা কলেজ উত্তর ছাত্রাবাসের ছাত্রলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

দোলনের সৎ সাহস, সমাজ কর্মী হিসাবে টিকে থাকার লড়াই তাঁকে রাজনৈতিক বলয়ের যোগ্য প্রতিনিধি হিসাবে দাঁড় করায়। তাঁর নেতৃত্ব, দক্ষতা, সু বক্তা হয়ে ওঠার লক্ষণ— তাঁকে বড় করায়। আগামী দিনের পরিণত রাজনীতিক হিসাবে একজন দোলন সংসদে যেয়ে কথা বলার সুযোগ পাক, সরকারের বিষয়ভিত্তিক দায়িত্বে তিনি সফল হবেন বলে মনে করবার সু্যোগ আছে বলেই দোলন এর জায়গা মিলল ৮৬-তে !

 

সুপ্রিয় পাঠক,

কেএইচএন রিসার্চ টিমের সাথেই থাকুন। ৩০ আগস্ট ২০২০ ভোর ছয়টায় শ্রেষ্ঠ ১০০ জনের মধ্য হতে ৮৫ হতে ৮১ নং পর্যন্ত যাওয়া হবে। অর্থাৎ নামের তালিকা প্রকাশ করা হবে। অপেক্ষায় থাকুন। বলাবাহুল্য, দুইটি গবেষণা সম্বলিত প্রকল্পের দুইটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে ২ সেপ্টেম্বর ২০২০-এ।  কেএইচএন সেক্রেটারিয়েট এর অফিসিয়াল সাইট ছাড়াও একটি জাতীয় দৈনিকে তা প্রকাশ করবার উদ্যোগে যাওয়া হবে। 

আপনাদের মতামত এবং কারো সম্পর্কে তথ্য দিতে চাইলে নিম্নলিখিত ই মেইলে পাঠান। যাচাই বাছাই শেষে প্রতিবেদনকে সমৃদ্ধ করতে আমরা সম্প্রসারণের দিকে যেতেই পারি। বলাবাহুল্য, এই গবেষণাটি চলছে ২০৪০ জন রাজনীতিদের নিয়ে। যাদের মধ্যে সেরা ১০০ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছে। 

 

5 Comments

  1. Alex TM
    April 1, 2015 at 20:27
    Reply

    Dolorum nascetur quibusdam bibendum nesciunt torquent vehicula, nostra? Nisl? Excepteur repellat provident, laboriosam! Nullam vel.

    • Alex TM
      April 1, 2015 at 20:28
      Reply

      Corporis quasi dicta voluptates, rerum vero eos quaerat, quo aliqua voluptates suspendisse quod tempus! Interdum.

      • Alex TM
        April 1, 2015 at 20:28
        Reply

        Egestas molestias erat impedit blanditiis quam, proident rutrum iste? Illum? Aenean proin. Nostrum pretium, commodi.

Leave a Reply

Close
Close