Blog

Congue iure curabitur incididunt consequat

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যত সেরা ১০০( ৮-তম) -এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন

কে এইচ এন রিসার্চ টিমঃ 

“আসলে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর যখন হত্যাকাণ্ডটি হয়, তার অনেক আগে থেকেই, ১৯৭২ সাল থেকে আমি এবং আমার ছোট ভাই ভারতের কলকাতার কাছে একটি মিশনারী স্কুলে পড়তাম৷ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট যখন জাতির জনক পরিবারের অনেককে নিয়েই হত্যাকাণ্ডের শিকার হলেন, তখন আমরা ওখান থেকেই খবরটি পেয়েছি৷ এরপর ৩ নভেম্বর যখন আমার বাবাসহ জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয় সে খবরও আমরা ওখান থেকেই পেয়েছি৷ আমরা খবরগুলো পেয়েছিলাম কলকাতা বা ভারতের বিখ্যাত সব পত্রিকা যেমন আনন্দবাজার, অমৃতবাজার, যুগান্তর বা হিন্দুস্থান টাইমস থেকেই  আমরা দুই ভাই তো তখন ভারতে ছিলাম৷ আমরা ৫ বছর দেশে ফিরতে পারিনি৷ ১৭৭৫ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত৷ তখন অনেকেই আমাদের বলেছেন, ফেরাটা ঠিক হবে না৷ আর আমার মা ও চার বোন তখন ঢাকা থেকে রাজশাহীতে ফিরে আসেন৷ আমার বাবার মৃতদেহও রাজশাহীতে নিয়ে এসে দাফন করা হয়৷ আমরা দুই ভাই ফিরি, ১৯৮০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে৷” —— ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর দেশের চার জাতীয় নেতাকে কারাগারে হত্যা প্রসঙ্গে  কথাগুলো বলছিলেন বিদেশি গণমাধ্যম কে সাক্ষাৎকার দেয়া প্রয়াত জাতীয় নেতা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান তনয় এ এইচ এন খায়রুজ্জামান লিটন।

প্রিয় আত্মজার সাথে কিংবদন্তী এ এইচ এম কামারুজ্জামান 

খায়রুজ্জামান লিটন,  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র। বাবা সহ অপরাপর তিন জাতীয় নেতাকে জেলখানায় হত্যা করার লোমহর্ষক স্মৃতি তিনি ভুলতে পারেন না। আজ অব্দি প্রশ্ন করেন নিজেকে, এও সম্ভব ? পিতা এ এইচ এম কামারুজ্জামান বাংলাদেশের লেজেন্ডারি রাজনীতিক। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংগঠক ছিলেন। এদিকে পারিবারিক রাজনীতির উত্তরসূরী হিসাবে লিটন প্রমাণ করতে পেরেছেন, তিনিও বাবার মত করেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে একজন শেখ হাসিনার নেতৃত্বের আনুগত্যে থেকে দেশকে শুধুই দিয়ে যেতে হবে। পেরেছেন, পারছেন !

যেমন, স্টিভেন অ্যাডলার বলেছিলেন, “Nothing is cooler and more attractive than a big comeback, and that’ll be me.”-–হ্যাঁ, একজন লিটন রাজনীতির মুলধারায় ফিরে শুধু সফলই হন নি, দায়িত্বশীল পর্যায়ে কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন। হয়তো স্টিভেন অ্যাডলার এর মতবাদ ঘিরে নিজে প্রতিজ্ঞাও নিয়েছিলেন। কিন্তু, পিতার ওপর পৈশাচিক, বর্বর হত্যার অমন প্রেক্ষাপটের বিচার যথাযথভাবে হয়নি তা নিয়ে মনে কষ্ট আছে। বলেনও তা অকপটে। বিচার প্রার্থী হয়ে একটা স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল তিনি প্রত্যাশা করেন ! 

সূত্রমতে,  খায়রুজ্জামান লিটন ১৯৫৯ সালের ১৪ আগস্ট রাজশাহী জেলার কাদিরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। খায়রুজ্জামান লিটন রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা লাভের পর ১৯৭৬ সালে রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাপীঠ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হন এবং ১৯৭৯ সালে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর ১৯৮৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিদ্যায় স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮৫ সালে তিনি বার কাউন্সিলের সদস্য হন।

মানুষের আশা -আকাঙ্ক্ষা পূরণের বাস্তুবতায় এবং স্বপ্নের তাত্বিক কাঠামোগত প্রায়োগিক নির্দেশনা সম্পন্ন করতে আদেশক্রমে অনুরোধের সক্রিয় ধারাবাহিক সফল চরিত্রই হল নেতা ও তাঁর নেতৃত্ব। নেতৃত্বের এমন অপরিহার্য গুণাবলি নিয়েই খায়রুজ্জামান লিটন একদিন রাজনীতিতে চলে আসেন। তবে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শেষ করেই তাঁর এমন পথচলা শুরু হয়। ১৯৮১ সাল, মনের মধ্যে শেখ ফজলুল হক মণির প্রতিবাদী প্রতিচ্ছবি বুকে অংকন করে যুবলীগের রাজনীতির মাধ্যমে তাঁর আত্মপ্রকাশ হয়। 

খায়রুজ্জামান লিটনের  মাতা জাহানারা বেগম। ভাই-বোনের মধ্যে  লিটন চতুর্থ এবং ভাইদের জ্যেষ্ঠ। তার দাদা আবদুল হামিদ রাজশাহী অঞ্চলে মুসলিম লীগের সভাপতি ও পূর্ব পাকিস্তান আইন সভার সদস্য (এমএলএ) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আব্দুল হামিদের পিতার নাম হাজী লাল মোহাম্মাদ দুই মেয়াদে পূর্ববঙ্গ লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের (এমএলসি) সদস্য ছিলেন। তিনি রাজশাহী এসোসিয়েশন ও বরেন্দ্র একাডেমীর একমাত্র মুসলিম সদস্য ছিলেন।

 

বলাবাহুল্য,  সামাজিক ন্যায় বিচারের প্রাণান্ত দৃষ্টান্ত উপস্থাপনে সহযোগিতা ও সহয়ায়তার মাধ্যমে যাবতীয় নৈতিক সমর্থনের আয়োজনে সর্বজনীন কর্মসম্পাদনের দায়িত্ব যার ওপর অর্পিত হয়, তিনিই সমাজের নেতৃস্থানীয় প্রতিনিধি। এমন উদাহরণ প্রদর্শন করেই একদিন খায়রুজ্জামান লিটন আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে চলে আসেন।

তিনি ১৯৮৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হয়ে রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৯৬ সালে সপ্তম এবং ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-২ (পবা-বোয়ালিয়া) আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেন। ২০০৮ সালে তিনি রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন এবং ২০১৩ সালের ৯ মে পর্যন্ত মেয়র ছিলেন। ২০১৮ সালের ৩০ আগস্ট পুনরায় মেয়র নির্বাচন করে জয় লাভ করেন। তিনি রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন দীর্ঘদিন।

খায়রুজ্জামান লিটনের প্রিয়তমা স্ত্রী শাহিন আক্তার রেনী নিজেকে রাজনীতিক ও সমাজকর্মী হিসাবে নিজের জাতকে চেনাতে পেরেছেন। রাজনীতিতে তাঁর পদার্পনও ১৫ বছর অতিবাহিত হচ্ছে। তিনি পর্যায়ক্রমে পরপর দুইবার বাংলাদেশ আওয়ামী রাজশাহী মহানগর এর সিনিয়র সহ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। লিটন দম্পতির জ্যেষ্ঠ কন্যা আনিকা ফারিহা জামান অর্না একজন চিকিৎসক। কিন্তু মেধাবী এই কন্যার রক্তে রাজনীতি। করেছেন ছাত্র রাজনীতি। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর বন ও পরিবেশ উপকমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। কনিষ্ঠ আত্মজা মাইসা সামিহা জামান শ্রেয়া ইংলিশ মিডিয়ামের ছাত্রী হয়ে ইংরেজি সাহিত্যে এখন( ২০২২-)  রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত। 

নেতৃত্ব গুনের অপরিহার্য শর্তের মধ্যে রয়েছে, সততা, মেধা, দেশপ্রেম, চরিত্র ও দূরদৃষ্টি। এই পাঁচটি বিশিষ্টতার সাথে গণমুখী পদারচনা, মানবিকতা, ঘটনা প্রবাহের সাথে দ্রুত সদ্ধান্ত দেয়া বা প্রত্যুৎপন্নমতি হওয়া, সু বক্তা হওয়া, কৌশল প্রণয়ন করার সামর্থ্য থাকা এবং শৃঙ্খলাবোধের নমুনায় ব্যক্তিবিশেষ আবির্ভূত হলে সেই নেতা সমাদৃত হবেনই। তেমনই অনুশীলনের রেওয়াজে বাংলাদেশে খায়রুজ্জামান লিটন তাঁর নিজের ইমেজকে অতি উচ্চতায় নিয়ে যেতে পেরেছেন বলে মনে করার সুযোগ আছে।

সেই ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী কমিটি প্রেসিডিয়াম এর সদস্য হিসেবে অন্তৰ্ভুক্ত হন। চাউর রয়েছে , আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে তাঁকে ভবিষ্যতের জন্য সু বিবেচনায় রাখার যৌক্তিকতা খুঁজছে দলের হাই কমান্ড। এমন আশা নিয়ে নিজ দলের বড় অংশের নেতাকর্মীবৃন্দও বলছেন, খায়রুজ্জামান লিটন দলের হাল ধরার মত যোগ্যতাধারী রাজনৈতিক সত্তা।   

গ্রিক দার্শনিক প্লেটো বলেছিলেন, Courage is knowing what not to fear. — সাহস  একজন লিটন দেখাতে পেরেছেন।  তিনি তাঁর ভাষ্যমতে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের অপরাজনীতি পরখ করেছেন। একই সঙ্গে নিজ জেলায় মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তির দামামা দেখেছেন, নিজে লড়েছেন, জিতেছেন। তিনি প্লেটোর মতবাদ ঘিরে সাহস অনুসন্ধানে থেকে ভয়কে জয় করেছেন বলে অনুমিত হয়। যা তাঁর নেতৃত্বকে উঁচুতে নিয়ে যায়।  ১৯৮১ সালে রাজনীতিতে প্রবেশের মাধ্যমে তিনি জানান দিতে পেরেছিলেন, ভয় পেলে চলবে না। অপশক্তি রুখে বাংলাদেশ বিনির্মাণে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কে ধারণ করে ঝুঁকি নিতে হবে।  গণমুখী হয়ে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনে কাজ করে !  পরীক্ষা দিতে হবে—– তিনি উত্তীর্ণও হন। জীবন যুদ্ধে সামিল হয়ে। দার্শনিক সক্রেটস যখন বলেছিলেন, The unexamined life is not worth living. 

উইনস্টন চার্চিল বলেছিলেন, All the great things are simple, and many can be expressed in a single word: freedom, justice, honor, duty, mercy, hope.-— চার্চিলের মতবাদ নিয়ে ব্যক্তি পর্যায়ে সঁপে দিয়ে কৌতূহলপ্রিয় হলে, একজন খায়রুজ্জামানের রাজনৈতিক চরিত্রে প্রত্যেকটি দিক প্রতিভাত হয়।

সাংবাদিক ইশতিয়াক রেজা রাজশাহী শহরের সার্বিক উন্নতি দেখে লিখলেন, ঢাকাও যদি এমন হত ! এখানেই একজন লিটন জিতে যান। দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে রাজশাহীকে বদলিয়ে দিয়েছেন। পরিচ্ছন্ন এক শহর হয়ে রাজশাহী এখন গর্ব করে বলতে পারে, এসো আমার শহরে…

বাংলাদেশি দার্শনিক ঈশ্বরমিত্র বলছেন, “মানচিত্র ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থায় আঞ্চলিক উন্নয়নে তথা যেকোন শহরের জনগোষ্ঠী বরাবরের মত এখানেও আবেদনকারী। কিন্তু, তাঁর নাগরিক অধিকার চাইবার যোগ্যতা যেমন আছে কিনা দেখতে হবে, অন্যদিকে রাষ্ট্র কর্তৃক বিশেষ ব্যবস্থায় যখন নগর পরিকল্পনার অন্তর্ভুক্ত হয়ে তুমি একটি সংস্থা কিংবা কর্পোরেশন এর দরজা তৈয়ার করেছো, ধাক্কা দিয়ে বসতেও পেরেছো— তখন নাগরিক তৈরি ও সেবা নিশ্চিত করেই জীর্ণ চেয়ারে বসে শহরটাকে শ্রেষ্ঠ কর, আধুনিক কর।”

একজন খায়রুজ্জামান লিটন যেন উপরিউক্ত মতবাদের আলোকেই রাজশাহী কে শ্রেষ্ঠ নগরী করতে পেরেছেন। ঈশ্বরমিত্র যখন পুনরায় এই ইস্যুতে প্রাসঙ্গিক মতবাদ দিলেন এবং বললেন, “লাভ ও ক্ষতির ঝুঁকিতে থাকা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কিংবা সামাজিক আদলে সেবামূলক সংস্থা রাষ্ট্রীয় লক্ষ্য পূরণের জন্য অন্তর্বর্তী ও বাহ্যিক পরিবেশে প্রাপ্ত সম্পদকে সফলভাবে সমন্বয় সাধন করে সর্বাধিক স্বার্থ অর্জনকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান হিসাবে যখন নিজেদের দাঁড় করাতে সক্ষম হয়—– তখন  তাঁকে বলতে হবে অতি অবশ্যই কার্যকর নেতা এবং গোষ্ঠিগত জায়গা থেকে আমাদের স্বপ্নের সংগঠন ও নেতৃত্বের বিকাশে এগিয়ে যাওয়াকে নির্দেশ করে। ” 

লিটন তাই পেরেছেন। সরকারের প্রধান কাজ হল, রাজস্ব আদায় করা। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে তাই-ই বলতে হবে। ঠিক সেভাবে নগরজীবনে আধুনিকতার প্রবেশ ও নাগরিক অধিকারের মিশেলে একজন নগরসেবক তোমার জন্য শ্রেষ্ঠ কর্মী হবেন। যেভাবে একটি দেশের প্রধান নির্বাহী প্রধান কর্মী হয়ে জনশ্রেণির জন্য বলেন, তোমরা কেমন আছো ! অনুরূপ আদলে নগরসেবক বলবেন, সেবা নাও, দেশকেও সমৃদ্ধ কর। অর্থাৎ তিনি আয় করতেও বদ্ধ পরিকর। এই আয় যখন রাষ্ট্রের কোষাগারে উঠবে, তখনই তিনি একজন ভাল ব্যবস্থাপক। খায়রুজ্জামান লিটন তা করতে পারছেন বলে অনুমিত হয়। আঞ্চলিক মৌলবাদী সাংস্কৃতিক আগ্রাসন রুখে নিজস্ব কৃষ্টির বিকাশে সৃজনশীল মনস্তাত্বিক কাঠামো প্রণয়ন করে খায়রুজ্জামান লিটন প্রয়াত বাবাকে যেন বাঁচিয়ে রাখতে পেরেছেন। লেজেন্ডারি কামারুজ্জামানের সৎ আত্মা হয়তো তাঁর পুত্রকে ঘিরে বলতে থাকে, “ব্যক্তি চিন্তায় পরিবেষ্টিত হয়ে তুমি মুষড়ে পড়ো না, এগোতে থাকো প্রিয় দেশকে নিয়ে… “

বাংলাদেশের ভবিষ্যত কে গুরুত্ব দিতে চাইলে ত্যাগী এই রাজনৈতিক সত্তাকে বাদ দিয়ে ইতিহাস তৈরি হয় না। জাতীয় রাজনীতি ও একজন খায়রুজ্জামানের দলের পক্ষ থেকে মুখপাত্রের ভুমিকায় অবতীর্ণ হওয়া, এই অনুশীলনটিই কেবল বাদ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, তেমন দায়িত্ব নিয়েও তিনি অচিরেই হাজির হয়ে যেতে পারেন ! 

 

কে/৭১৭/০০ 

 

5 Comments

  1. Alex TM
    April 1, 2015 at 20:27
    Reply

    Dolorum nascetur quibusdam bibendum nesciunt torquent vehicula, nostra? Nisl? Excepteur repellat provident, laboriosam! Nullam vel.

    • Alex TM
      April 1, 2015 at 20:28
      Reply

      Corporis quasi dicta voluptates, rerum vero eos quaerat, quo aliqua voluptates suspendisse quod tempus! Interdum.

      • Alex TM
        April 1, 2015 at 20:28
        Reply

        Egestas molestias erat impedit blanditiis quam, proident rutrum iste? Illum? Aenean proin. Nostrum pretium, commodi.

Leave a Reply

Close
Close