কামরুল হাসান নাসিম
খেলা তো দেখছিই। প্রিয় বাংলাদেশ তো আর খেলছে না !কাজেই সুপ্রিয় বলে কিছু নেই। এরপরেও দুটো দেশকে আমি বয়স বাড়ার সাথে সাথে একসময় প্রিয় করে নিই। আমি সেই ভাগ্যবান মানুষ যার প্রায় সাড়ে ৯টা বিশ্বকাপ স্ব-চোখে দেখার সুযোগ হয়েছে। ১৯৮২ সালের বিশ্বকাপটাকে ‘সাড়ে’ বললাম !
সমর্থন ইস্যুতে একদিন লিখেছিলামও। আমি খুব সহজে কাউকে সমর্থন করিনি। হ্যাঁ, নানা পারিপার্শ্বিকতায় ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপে আমি ব্রাজিলকে সমর্থন করেছিলাম। কারণ, নিজে ফুটবলের অতি প্রতিভা ছিলাম বিধায় আমায় সবাই ‘জিকো’ বলে ডাকতো বলে ! এরপরেও কারণ ছিল। সেটা পাঠ্যপুস্তকে পেলের উপর প্রবন্ধ পড়ে তাঁকে আর ধারণ না করার কী উপায় ছিল ! পরে অবশ্য জাত বোদ্ধা হতে গিয়ে দেখলাম, যাদুকর সামাদ পর্যায়ের খেলোয়াড় ছিলেন তিনি ! খুব বড় মাপের কিছু না।
১৯৯০ সালে আমি কোন দলকে সমর্থন করিনি। খেলা বুঝবার চেষ্টায় ছিলাম। ১৯৮৬ সালের সেমি ফাইনাল ম্যাচে পশ্চিম জার্মানি বনাম ফ্রান্সের খেলা দেখে আমার সন্দেহ হয়েছিল যে, ম্যাচটি নিয়ে ঝামেলা আছে। যদিও সেই সিদ্ধান্ত নিতে আমাকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। যখন ফুটবলের পেছনের শক্তি সম্যক আমি জ্ঞান অর্জন করি। ১৯৮৬ সালে ফ্রান্সের কাছে হেরে ব্রাজিলের বিদায় নিশ্চিত হওয়ার পর দলটা নিয়ে আমি আর কখনো ভালবাসায় সিক্ত থেকে তাঁদের প্রতি উদার হতে পারেনি। আমার শিশু মনে এমন প্রেক্ষিত এসেছিল যে, সত্যিকারের জিকোর চেয়েও মানের বিচারে বড় খেলোয়াড় ছিলাম বলে মনে হত ! তখন আমি এরশাদ গোল্ডকাপ সহ স্কুল পর্যায়ে ত্রাস ছিলাম। আমার পায়ে গোল ছিল। খুলনার বয়রায় আমরা দুই ভাই অসাধারণ ছিলাম—সেটা না জানার কিছু নেই কারোর।
১৯৯৪ সালে আমি প্রথমবারের মত দুটো দলকে মন থেকে সমর্থন করে ফেলি। এক, ইটালি। দুই, মেক্সিকো। ইটালির ব্যাপারটায় ইন্ধন ছিল আমার প্রিয় প্রয়াত মামা পিকুলের। আর মেক্সিকোর ১৯৮৬ সালের খেলা দেখে মন ভরে গিয়েছিল। যদিও ফিফা নিষেধাজ্ঞায় তাঁরা ১৯৯০ সালের প্রতিনিধিত্বকারী হিসাবে বিশ্বকাপে খেলা দেশ ছিল না। ইটালি মন জয়ও করলো। খেলা দেখলাম সেবার রবার্টো ব্যাজিওর। আর মনকে আরো সুখী করেছিল জর্জ ক্যাম্পোসের খেলা। মেক্সিকোর ওই গোলরক্ষককে আমি কখনই ভুলতে পারবো না। তবে ওই একই বিশ্বকাপে আমি আরো দুটি দেশকে সমর্থন করেছিলাম। তাঁরা ছিল রাশিদি ইয়াকিনির নাইজেরিয়া ও এস্প্রিল্ল্যা, হিগুইটা, রিংকন ও ভালদেরামার কলম্বিয়াকে। এভাবে যত বিশ্বকাপ তারপর এসেছে— আমার কমন দুটি পছন্দের দেশ ইটালি আর মেক্সিকো। অন্য কয়েকটা দলকে একেক সময় সমর্থন করেছি। এবার যেমন প্রিয় ইটালি নেই— সে কারণেই প্রথম জায়গাটি পর্তুগালকে দিয়েছিলাম। এটাও হত না যদি ইটালি থাকত! যথারীতি আমার দ্বিতীয় প্রিয় মেক্সিকো আছে। খানিকটা আশা তাঁদের নিয়েও করছি।
আমি অনেক আগেই বলেছি, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দিক বিবেচনা করে এই দেশে প্রকৃত মানুষের সংখ্যা ৫০০০ এর মত। বাকী গুলোকে আমার কাছে ছাগল ও গরু মার্কা মনুষ্য প্রাণ বলে মনে হয়। অনেক কে এই ফেসবুকেই লিখতে দেখি ফুটবল মানেই ব্রাজিল। ফুটবল মানেই আর্জেন্টিনা। এটা অবুঝ ভক্তের কথা। এখনো পর্যন্ত ইউরোপ বেশিবার কাপ জিতেছে। জার্মানি ও ইটালি চারবার করে। ইংল্যান্ড, ফ্রান্স আর স্পেন একবার করে। অন্যদিকে ব্রাজিল ৫ বার, উরুগুয়ে ও আর্জেন্টিনা ২ বার করে। তাহলে ফুটবলের রাজত্ব ইউরোপের কাছেই রয়েছে। একটা কথা বলা দরকার। ল্যাটিনে তুমি যত ভাল খেল না কেন ইউরোপের লীগে ভাল খেলা না করলে তোমাকে সম্পূর্ণ খেলোয়াড়ও বলা যাবে না। পেলের জীবনের একটাই আক্ষেপ ছিল তিনি ইউরোপে খেলেন নি বলে ! সে কারণে খোটাও খেয়েছেন। ফুটবলের বিস্ময় জর্জি বেস্ট বলেছিলেন, সে আবার কোনো জাতের প্লেয়ার নাকি !
এদিকে ব্রাজিলের সাথে তুলনা কি করে আর্জেন্টিনার হয়— এটা নিয়ে দুই পক্ষের যারা ট্রলবাজিতে আছেন, তাঁদেরকে খুব নীচু স্তরের ফুটবল দর্শক বলে মনে হয়। ব্রাজিলকে আমার ভাল না লাগতে পারে কিন্তু তাঁরা হল সব সময়ের জন্য সেরা ফুটবল খেলুড়ে দেশ। এরা কখনো কোন আসরে পচা খেলা খেলেনি। ২০১৪ সালের একটা ম্যাচ বিবেচনা করে যারা দুষ্টুমিতে থাকে তাঁদের আসলে ফুটবল সম্পর্কে ধারণা নেই বললেই চলে।
আর্জেন্টিনা একমাত্র ১৯৮৬ সালে বিশ্বসেরা দল ছিল— ওই দলটা নিয়ে গর্ব করা যায়। এছাড়া কবে কোনদিন তাঁরা বিশ্বফুটবলকে নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে? পর্তুগাল কাপ না পাক, হল্যান্ড কাপ না পাক, মেক্সিকো কাপ না পাক— তাঁদেরও সোনালী প্রজন্ম সব সময়ে এসেছে। যা আর্জেন্টিনার ফুটবলকে ম্লান করে দেয়ার জন্য যথেষ্ঠ। পর্তুগালে ইউসেবিও ছিল, এসেছিল ফিগোরা,এখনো রোনালদো কোথায় গিয়ে থামবে বলা মুশকিল, হল্যান্ডে ক্রুয়েফ এসছিল, রুড গুলিত, বাস্তেন ও রাইকারডেরা ছিল। সবার নাম বলতে গেলে লেখার আকার বাড়বে। আর্জেন্টিনার গ্রেট ক’জনা ? স্টেফানো, ম্যারাডোনা আর মেসি। এই তিনটা খেলোয়াড়ের মধ্যে একজন ষাটের দশকে, ১৯৮৬ সাল হতে ১৯৯৪ পর্যন্ত গ্রেট ম্যারাডোনা আর ২০০৬/২০০৮ হতে লিও মেসি। এতো সব বড় দলেই ছিল বা আছে। ব্রাজিলের সাথে আর্জেন্টিনার তুলনা করা যায় না, যাবে না— এটা অনৈতিক। আর্জেন্টিনার সাথে তুলনা উরুগুয়ে, ফ্রান্স, স্পেন, পর্তুগাল, ইংল্যান্ড, হল্যান্ড, মেক্সিকোর হবে। ব্রাজিল, ইটালি কিংবা জার্মানির সাথে নয়। ওরা খানদান– ফুটবলের খানদান ! নব্য ব্রাজিলের সমর্থকেরা আরো বড় বড় গরু। এরাও দেখি আর্জেন্টিনাকে নিয়ে ট্রল করে। নিজেদের স্ট্যান্ডার্ড সম্পর্কে ধারণা নেই এসব গরুদের।
নক আউট রাউন্ডের চারটা ম্যাচ দেখা হল। প্রথম ম্যাচটায় অভিজ্ঞতার জয় হওয়ার দরকার ছিল। অর্থাৎ লিওনেল মেসিকে প্রমাণ করতে হত। তরুণ এম্বাপ্পেরা জিতে গেল ! যেটা ঠিক হয়নি। সিনিয়র খেলোয়াড় হিসাবে মাশ্চেরানো, ডি মারিয়া ও লিওর মধ্যে আরো সমন্বয়ের দরকার ছিল। ফ্রান্স নেতৃত্ব সংকটে সেদিনেও ছিল। পরের ম্যাচেও ভুগবে। মাঠে তাঁদের একজন জিদান দরকার। আমি মনে করি না তাঁরা খুব ভাল ফল পাবে এই বিশ্বকাপে। বরং মেসি আরো দুই একটা ম্যাচ খেলতে পারলে বিশ্বকাপ রঙিন হত। তাঁর পায়ের কিছু কাজ দেখা যেত। সে চাপ নিতে পারে না। তবে ছন্দ ফেরত পেলে সে দারুণ কিছু করতে পারত। মেসির অবসর নিয়ে নেয়া উচিত। তাঁর আর দেশকে কিছু দেয়ার নেই। সে পারবে না।
দ্বিতীয় ম্যাচ উরুগুয়ে বনাম পর্তুগালের। পরতু কোচ স্যান্টোস তাঁর একাদশ নিয়ে দুষ্টুমি না করলে ম্যাচটি তাঁরা নিজেদের করতে পারতো। উরুগুয়েকে ছোট করে দেখার জন্যই তাঁরা হেরেছে। তবে স্যান্টোস খেলাশেষে বক্তব্য রেখেছেন রাজসিক পর্যায়ের। বলেছেন, অমন দুইটি গোল প্রত্যাশা করা যায়নি– যেটা আমরা ভাবিনি যে উরুগুয়ে এভাবে গোল পেতে পারে। সেদিন খুবই ভাল খেলেছিল পর্তুগাল। তাঁদের ভাগ্য সহায় ছিল না। রোনালদো যদি সেদিন মিডফিল্ডে খেলতেন তবে পর্তুগাল ভাল করলেও করতে পারত। সেটা তাঁরা করেনি। জায়গা পেয়েছেন রোনালদো অনেক কম। তবে সে খুব জেদি মানুষ। ফিরবেন কাতার বিশ্বকাপে তা আমি নিশ্চিত। কাভানী তাঁর জীবনের সেরা দুইটি গোল পেয়েছেন আর সুয়ারেজ ছিল অনবদ্য। গডিন আরো দারুণ !
স্পেন বিদায় হবে– তা মন বলছিল। হয়েছে। এটা রাজনৈতিক কারণেই হবে। আরো কিছু বিষয় আছে। খেলা প্রসঙ্গে যদি বলতে হয়, স্পেন বোরিং ফুটবল খেলছে। বার্সা আদলে এভাবে খেলতে গেলে জাতীয় দলের সাফল্য আর আসবে না। খুবই বিরক্তিকর ফুটবল তাঁদের। ইস্কো অযথা বল নিয়ে বেশিক্ষন নড়াচড়া করেছে। এসেন্সিওকে খুঁজে পেলাম না। কোকে নিষ্প্রভ ছিল। এক র্যামোস ছাড়া কাউকে ভাল খেলতে দেখিনি। অন্যদিকে রাশিয়ার হয়ে গলোভিন দুর্দান্ত খেলছেন। তিনি ধারাবাহিক চরিত্র এই বিশ্বকাপের। চেরিশেভ তাঁর জাত চেনাচ্ছেন। আর জিউবা এবং স্মলভ বদলী বদলী হয়ে যা দেখাচ্ছেন তা অসাধারণ ! কোচ খুবই অহংকারী। মাঠে তাঁর এমন বিচরণ যেন কাপ জিতে বসে আছেন ! ইগর আকিনফিয়েভকে নতুন করে বলার নেই। তিনি টাইব্রেকারের অপেক্ষায় আবারো থাকবেন–সেটা নিশ্চিত।
পরের ম্যাচ দেখলাম। দুর্দান্ত ! দুই গোলরক্ষকের লড়াই বলবো না। বরং পিতা ব্রিটিশ স্মাইকেল কে দেখে আমার চোখে জল আসছিল বারবার করে। পুত্র যা দেখাল তাতে করে তিনি হারেন নি। অদ্ভুত নৈপুণ্য ! মেসিযাদুডটকমেরা দেখলাম, সুবাসিচ জিতেছে বলছেন ! আমি সেভাবে দেখছি না। ডেনমার্ক এর কোন খেলোয়াড়ের মধ্যে পেনাল্টি নেয়ার পেশাদারিত্ব খুঁজে পায়নি। বরং মাঠে তাঁরা অসাধারণ ছিল আজ। খুব ভাল খেলেছে। ক্রোয়েশিয়া খুব গোছাল দল। লুকার মন খুব খারাপ হত আজ না জিততে পারলে। সে এই বিশ্বকাপের সেরা খেলোয়াড় হতে পারে। তবে ক্রোয়েশিয়ার পরের ম্যাচে উচিত হবে কোভাচিচকে বেশীক্ষন খেলানো। সে ম্যাচের ভাগ্য বদলিয়ে দিতে পারবে। কারণ, এই দলে ফলত কোন স্ট্রাইকার নেই। কোভাচিচ মাঝমাঠ হতে বল নিয়ে যেয়ে একক প্রচেষ্টায় গোল করার ক্ষমতা রাখে।
আজ দুটি ম্যাচ। একটা হাইভোল্টেজ পর্যায়ের। অন্যটি আমাদের এশিয়ার মান সম্মান প্রশ্নে বড় ম্যাচ। ব্রাজিল আর মেক্সিকো নিয়ে শেষ করব। তবে জাপানের জন্য শুভ কামনা থাকবে। বেলজিয়াম মূলত আরেক স্পেন। সারাক্ষণ বল নিয়ে দৌড়াবে। অনেকটা গাধার মত ! এই দলে কেভিন ডি ব্রুয়েন কে খেলার কম সুযোগ করে দাও। দেখবে, হ্যাজারড নামের গাধারা কিচ্ছু করতে পারছে না। লুকাকু নামের যেটা আছে– তিনি হলেন মরা ম্যাচের হিরো। কার্যকরী কিছু না। বরং ভাল করে ডিফেন্স করে কাউন্টার এটাক করবে। জিতবে তোমরাই।
এখন আসা যাক ব্রাজিল বনাম মেক্সিকো ম্যাচ প্রসঙ্গে। ১৯৯৯ সালে জর্জ ক্যাম্পোস যুগের শেষ ভাগে ব্রাজিল কে হারিয়ে মেক্সিকো আজ অব্দি ১৫টি ম্যাচ খেলেছে সদা ভাল খেলা সাম্বাওয়ালাদের সহিত। ফলাফল, মেক্সিকো ৭, ব্রাজিল ৫ বার জিতেছে। তিনটি ম্যাচ ড্র। বলুন, তাহলে কারা গেল বিশ বছরে বড় দল ? ব্রাজিলের কিছু গরু দেখি খুব করে কোয়ার্টার ফাইনালে চলে গেছে বলে যা ইচ্ছে লিখছে কিংবা বলছে। আমি অনেক আগেই বলেছি, এই ব্রাজিল সর্বকালের সবচাইতে দুর্বল ব্রাজিল। মেক্সিকো যদি একাদশ নির্বাচনে ভুল না করে থাকে তবে আজ ব্রাজিল একাধিক গোলে পরাজিত হওয়ার শংকা আছে।
মেক্সিকো যদি আজ তাঁদের লাইন আপে গোলরক্ষক হিসাবে ওচোয়াকে বাদ দিয়ে দল গঠন করে তা হবে দলের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। তাঁর জায়গায় তালাভেরাকে নামানো উচিত বা কোরোনা কে।
রক্ষণে আয়ালা, সালসেদো, রাফায়েল মারকুয়েজ ও হেরেরাকে। মাঝমাঠে গুয়াদারদো, আকিনো ও দস সান্তোস। লেফট উইং এ কোরোনা, রাইট উইং এ কার্লোস ভিলা ও ৬০ মিনিট পর্যন্ত স্ট্রাইকার হিসাবে চিচারিত। বদলী হিসাবে পেরাল্টা।
অন্যদিকে ব্রাজিল যদি দানিলোকে ফেরায় তবে সর্বনাশ হবে। নেইমারকে স্ট্রাইকারের ভুমিকায় যেতে হবে। জেসুস কিংবা ফিরমিনিয়ো দিয়ে হবে না। কুইটিনহো তাঁর স্বাভাবিক খেলা খেললেই চলবে। ক্যাসিমিরোকে দুরপাল্লার শট নিতে হবে। উইলিয়ানকে খেলাতে হলে তাঁকেই রাইট উইং ব্যাক হিসাবে খেলালে ভাল হবে। সেক্ষেত্রে আরো একজন আক্রমণভাগের কাউকে সংযুক্তি করা যেতে পারে। মারসেলো না থাকলেও ফিলিপে লুইস খারাপ নয়। রক্ষণে মিরান্দাকে ভাল লেগেছে। অধিনায়ক হিসাবে থিয়েগো সিল্ভাও বেশ ভাল।
এই ম্যাচটি বিশ্বকাপের অন্যতম সেরা ম্যাচ হিসাবে আবির্ভূত হতে পারে। দারুণ কিছু হোক। ক্রীড়া সাংবাদিক হিসাবে আমি সেটা চাই। যে দল ভাল খেলবে তাঁরাই জিতুক। আমরা সেভাবেই সংবাদ পরিবেশন করবো। আর ব্যক্তিগত জিজ্ঞাসায় উত্তরটা ইতোমধ্যে পেয়েছেন। আমি মেক্সিকোর ৩২ বছর ধরে ভক্ত। গুড়িয়ে দেয়া হোক আজ পাঁচবারের বিশ্বজয়ী দেশ ব্রাজিল কে।
লেখক: কামরুল হাসান নাসিম, প্রধান সম্পাদক, ক্রীড়ালোক
সুত্রঃ দৈনিক যুগান্তর
লিংকঃ https://www.jugantor.com/sports/65639/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8?fbclid=IwAR2_PtNKV8KEz3uc-l1TUL9sdDiKTKQfdfgAHIrzkct6IUVM0KHtyrUaWs4
5 Comments
Alex TM
Dolorum nascetur quibusdam bibendum nesciunt torquent vehicula, nostra? Nisl? Excepteur repellat provident, laboriosam! Nullam vel.
Alex TM
Corporis quasi dicta voluptates, rerum vero eos quaerat, quo aliqua voluptates suspendisse quod tempus! Interdum.
Alex TM
Egestas molestias erat impedit blanditiis quam, proident rutrum iste? Illum? Aenean proin. Nostrum pretium, commodi.