কে এইচ এন রিসার্চ টিমঃ
গ্রীক দার্শনিক এরিস্টটল বলেছিলেন, শিক্ষার শিকড় তেতো হলেও ফল মিষ্টি। জীবন ও পথচলার রুঢ় মিশেলে যে সড়ক, সেই সড়কের গন্তব্য তথা মিষ্টতা খুঁজতে গেলে কাউকে না কাউকে উদ্যোক্তা হতে হয়। শিক্ষার অনিবার্য প্রয়োজনীয়তা এবং এই বাস্তবতায় সঁপে দিয়ে সংগ্রামী মানস কে সঙ্গী করে গুটি কয়েক সত্তা তাঁদের লড়াইকে ঘোষণা করে। তেমন বাস্তবতায় আঁধারের মাঝেই আলো খুঁজতে যেয়ে বাংলাদেশে একজন লায়ন এম কে বাশার এর মত এক সূর্য সন্তানের জন্ম হয়েছিল। ১৯৭১ সালের ২২ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার দরুইন গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
Education is the passport to the future, for tomorrow belongs to those who prepare for it today. এমন মতবাদের ওপর দাঁড়িয়ে লায়ন বাশার বাংলাদেশের শিক্ষা কৃষ্টির অন্যতম পথিকৃৎ হয়ে আজ বলতে পারছেন, আমি চেষ্টা করে গেছি, করে যাব।
লায়ন বাশার কোন ধরণের রাজনৈতিক সত্তা না হয়েও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ এবং তাঁর ভুমিকা নিয়ে যে কেহ গবেষণায় গেলে অনুমিত হয়, লোকটাকে এই জাতির দরকার। সঙ্গত যুক্তিতে রাজনতিক ছদ্দাবরনে সাংস্কৃতিক আলেখ্যের সুগভীর গবেষণায় লায়ন এম কে বাশার ইতিহাসের সঙ্গী হলেন।
শিক্ষা জীবনের প্রস্তুতি নয়, শিক্ষাই জীবন- আরেকটি উল্লেখযোগ্য পর্যায়ের মতবাদ হিসাবে আদৃত উক্তির ওপর আস্থা রেখেই লায়ন বাশারের জীবন পার হচ্ছে। যেখানে তিনি নিজে জন্মস্থান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে রাজধানীর ঢাকা কমার্স কলেজ ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। তার বাবার নাম মোহাম্মদ শরিয়ত উল্লাহ ভূঁইয়া এবং মা সালেহা খাতুন।
বাশার আলোচনায় আসেন, যখন তিনি বলতে পেরেছিলেন, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দিকটি তো আছেই, শিক্ষার্থীদের সহশিক্ষা কার্যক্রমেও সামিল হতে হবে। কিন্তু, প্রাথমিক চ্যালেঞ্জ হিসাবে তিনি বাংলাদেশকে নিরক্ষরমুক্ত দেশ প্রত্যাশা করেই একদিন নেমে পড়েছিলেন। আবার বাশার সেখানেই তাঁর অসাধারণ সত্তাকে প্রকটিত করেন, যখন তিনি দেশের মেধাবীদেরকে কদর করে বলতে চান, হে গুনীজন, জ্ঞান বিতরণের এক্সপ্রেস চলতে থাকুক…
এক নজরে লায়ন এম কে বাশার
বিএসবি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপের কর্ণধার।
তাঁর স্ত্রী লায়ন খন্দকার সেলিমা রওশন ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। এ দম্পতির তিন কন্যা— বুশরা আরাবি, সারা আরাবি ও বাশারা আরাবি।
তিনি ক্যামব্রিয়ান স্কুল এ্যান্ড কলেজ, মেট্রোপলিটন স্কুল এ্যান্ড কলেজ, কিংস স্কুল, কিংস কলেজ, মাদরাসাতু সালেহা খাতুন, উইনসাম স্কুল এ্যান্ড কলেজ, ক্যামব্রিয়ান কালচারাল একাডেমি, ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ সেন্টার, ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কলেজ অব এভিয়েশন, ক্যামব্রিয়ান টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, ক্যামব্রিয়ান স্পোর্টস একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেছেন। এছাড়া (প্রস্তাবিত) ক্যামব্রিয়ান ইউনিভার্সিটি ও বেসরকারী টিভি চ্যানেলের অন্যতম উদ্যোক্তা তিনি।
বর্তমানে তিনি বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্ক, বিএসবি ট্রাভেলস, বিএসবি ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব এবং বিএসবি ইভেন্ট অ্যান্ড এক্সপো ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব পালন করছেন।
এছাড়া তিনি বাংলাদেশ লায়ন্স ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য ও লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ইমপিরিয়ালের সাবেক প্রেসিডেন্ট।
শিক্ষা উদ্যোক্তা হিসাবে বিশেষ ভুমিকা
উন্নত বিশ্বের প্রযুক্তিসমৃদ্ধ ডিজিটাল শিক্ষা বাস্তবায়নের উদ্যোক্তা লায়ন এম. কে. বাশারের শিক্ষা পদ্ধতি প্রচলিত ধারা থেকে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। ক্যামব্রিয়ান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের ৮০০০ হাজার ল্যাপটপ প্রদান, ৪০০ মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম, স্মার্টবোর্ড, ৮০০ শতাধিক ডিজিটাল প্যাডাগোজি ও সৃজনশীল প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ, সাত শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষার্থীদের ১০১টি শিক্ষা উপকরণ প্রতিষ্ঠান হতে ফ্রি প্রদান, প্লে থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের সকল বইয়ের ডিজিটাল ভার্সন ফ্রি প্রদান, ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপের কোনো শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট পড়তে হয় না। এছাড়া সমগ্র বাংলাদেশে বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রদান, ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপে মেধাবীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি, শীতার্ত মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণ, বিভিন্ন মহর্ষী ও শিক্ষাবীদদের সম্মাননা স্মারক প্রদান, ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপের শিক্ষার্থীদের দক্ষ দেশপ্রেমিক, আধুনিকায়ন ও মানবসম্পদ সৃষ্টির লক্ষে স্কাউট ও বিএনসিসিকে অন্তর্ভূতকরণ।
লায়নের আন্তরিক প্রচেষ্টায় নিজ গ্রাম দরুইন এ প্রতিটি শিশু এখন বিদ্যালয়গামী। আর্থিকভাবে অসচ্ছল কিন্তু মেধাবী সেই সব শিক্ষার্থীদের ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখার ব্যবস্থা করেন লায়ন এম.কে. বাশার। তিনি নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মেট্রোপলিটন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কিংস স্কুল, কিংস কলেজ, মাদরাসাতু সালেহা খাতুন, উইনসাম স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ক্যামব্রিয়ান কালচারাল একাডেমি, ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ সেন্টার। ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কলেজ অব এভিয়েশন, ক্যামব্রিয়ান টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, ক্যামব্রিয়ান স্পোর্টস একাডেমি। এছাড়া (প্রস্তাবিত) ক্যামব্রিয়ান ইউনিভার্সিটির অন্যতম উদ্যোক্তা তিনি।
লায়ন এম. কে. বাশারের যুগোপযোগী পদক্ষেপের মাধ্যমে গড়ে তোলা ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে প্রায় ৮ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। রাজধানীর গুলশানসহ বারিধারা, বসুন্ধরা, নদ্দা, বাঁশতলা, মিরপুর, উত্তরা, ধানমন্ডি, যাত্রাবাড়ী, কেরাণীগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও চট্টগ্রামের ভবণ হতে শিক্ষার্থীরা আধুনিক কারিকুলাম ও আন্তর্জাতিকমানের শিক্ষা গ্রহণ করছে। বর্তমানে তিনি বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্ক, বিএসবি ট্রাভেলস, বিএসবি ল্যাংগুয়েজ ক্লাব এবং বিএসবি ইভেন্ট অ্যান্ড এক্সপো ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী হিসেবে কৃতিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন। লায়ন এম. কে. বাশার ডিজিটাল শিক্ষা সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য পৃথিবীর প্রায় ৬০টি দেশে ভ্রমণ এবং ২৫০০ স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন করেছেন।
আলাদা ভুবন ও একজন বাশার
১৯৯৩ সালে তাঁর অসীম সাহসী নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রায় ৬০ হাজার শিক্ষার্থী বহি:বিশ্বের সুনাম অর্জন করা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ লায়ন্স ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য ও লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ইমপিরিয়ালের সাবেক প্রেসিডেন্ট। বর্তমানে তিনি লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল ৩১৫ এ২ এর দ্বিতীয় ভাইস জেলা গর্ভনর।
একজন সফল মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হিসেবেও সুপরিচিত লায়ন এম.কে.বাশার। তিনি বৈশাখী টেলিভিশনে ১০০ পর্বের চ্যালেঞ্জ ফর চেঞ্জ অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেছেন। বর্তমানে তাঁর উপস্থাপনায় এখনো চ্যানেল আইতে প্রচার হচ্ছে ‘উচ্চ শিক্ষায় দেশ-বিদেশ’। বিটিভিতে স্বাস্থ্য পুষ্টি ও জনসংখ্যা বিষয়ক অনুষ্ঠান ‘সুখী পরিবার’। বিএসবি ক্যামব্রিয়ান ‘দৃষ্টিকোণ’ নামে একটি অনুষ্ঠান মোহনা টেলিভিশনে সপ্তাহে ৩ দিন তিনি উপস্থাপনা করেছেন। তিনি এটিএন বাংলাতে শিক্ষা ও সমাজ সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক অনুষ্ঠানে উপস্থাপক ও সঞ্চালক হিসেবে কাজ করেছেন। ‘আমরা শিক্ষার সুযোগ চাই’ নামে নিরক্ষরতা মুক্ত আন্দোলন, মাদকমুক্ত দেশ চাই, দেশের সকল শিক্ষার্থীর জন্য ক্যামব্রিয়ান ডিজিটাল লার্নিং প্রোগ্রাম, বিজ্ঞান মনস্ক জাতি গঠনে দেশ জুড়ে ডিজিটাল শিক্ষা কার্যক্রমের প্রবর্তক। ২০০৭ সাল থেকে বাংলা একাডেমি বইমেলায়- ‘বিএসবি-ক্যামব্রিয়ান বইমেলা প্রতিদিন’ পত্রিকার সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি এই নক্ষত্র শিক্ষানুরাগী লায়ন এম. কে. বাশার।
ইতোমধ্যে শিক্ষানুরাগী লায়ন এম. কে. বাশার তাঁর ব্যতিক্রমী প্রতিভার পরিচয় দিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্জন করেছেন অ্যাওয়ার্ড ফর আউটস্ট্যান্ডিং কন্ট্রিবিউশন ইন এডুকেশন, ইনোভেশন লার্নিং, এডুকেশনাল ইনস্টিটিউশন ইউথ বেস্ট একাডেমিক অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি ইন্টারফেস, আউটস্ট্যান্ডিং কন্ট্রিবিউশন ইন ডিজিটাল লার্নিং, বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘ স্বর্ণপদক, অতীশ দীপংকর অগ্রসর শান্তি স্বর্ণপদক -২০১৫, অতীশ দীপংকর স্বর্ণপদক-২০১২, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস স্বর্ণপদক, বাংলাদেশ কালচারাল ফাউন্ডেশনের সম্মাননা পদক- ২০১১, শেরে বাংলা মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড, অর্থকণ্ঠ বিজনেস অ্যাওয়ার্ড- ২০১৩, ফিন্যান্সিয়াল মিরর বিজনেসম্যান অ্যাওয়ার্ড, সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ‘দি ম্যাজিস্টিক ফাইভ কনটিনেন্টস অ্যাওয়ার্ড ফর কোয়ালিটি এক্সিলেন্স- ২০১৩’, ভারতের মুম্বাইয়ের এডুপ্রেণার অ্যাওয়ার্ড, ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেস- ২০১২, সিঙ্গাপুরের এডুকেশন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড, বেস্ট বি স্কুল- ২০১২, স্পেনের বার্সোলোর ওয়ার্ল্ড বিজ অ্যাওয়ার্ড- ২০১২, স্বামী বিবেকানন্দ ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড- ২০১১, ইন্টারন্যাশনাল স্টার ফর লিডারশীপ ইন কোয়ালিটি অ্যাওয়ার্ড- ২০১২, ফ্রান্সের প্যারিস থেকে দি নিউ এরা অ্যাওয়ার্ড- ২০১০ অর্জন করেছেন তিনি।
লায়ন এম. কে. বাশারের উদ্দ্যেগে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ড যেমন : স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি, চক্ষু ক্যাম্প, ডিজিটাল লার্নিং প্রোগ্রাম, স্যানিটেশন ক্যাম্পিং, শিক্ষা সচেতনতা এবং ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপের শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাকদের এইচ আইভি সচেতনতা কর্মসূচী, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক অ্যাওয়ার্ড, বেস্ট এডুকেশনাল অ্যাওয়ার্ড, রক্তদান, জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন সর্বদা কালো বেশভুষের মধ্যে থাকা এই আলোচিত শিক্ষানুরাগী।
Man can learn nothing except by going from the known to the unknown. লায়ন বাশারের জীবন পরিক্রমা নিয়ে গবেষণা দাবী করে, তিনি বহুমাত্রিক চ্যালেঞ্জ নেয়ার অদম্য সত্তা হিসাবে লড়াই চালিয়ে যেয়ে জানা-অজানার পথকে আলিঙ্গন করতে যেয়ে দেখতে পান, একটি কার্যকর শিক্ষানীতি বাংলাদেশে এখনও প্রণীত হয় নাই। তিনি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যকার সু সম্পর্ক এবং অধুনা শিক্ষার মধ্যে ডুবে থাকার প্রচেষ্টায় অগ্রণী ভুমিকা রাখতে পারলেও নিজেদের প্রতিষ্ঠানের মধ্যেই কেবল তা সম্ভব হচ্ছে। সার্বজনীন করা যাচ্ছে না। এখানে তিনি হতাশ হলেও, পরের ভোরেই তিনি নতুন একটি সূর্য দেখে বলেন, আবার নতুন করেই সব কিছু শুরু করতে হবে। এই ‘আশাবাদী’ মানুষ হিসাবেই তিনি ফলত বলতে চান,দেশ ও বিদেশে আমাদের সন্তানেরা যেন মাথা উঁচু করে বলতে পারে, আমি ও আমরা বাংলাদেশের সন্তান।
রবার্ট ফ্রস্ট যখন বলেছিলেন, “Education is the ability to listen to almost anything without losing your temper or your self-confidence.” ঠিক একইভাবে লায়ন বাশার বলছেন, তেমন আত্মবিশ্বাস শুধু তোমার মৌলিক চাহিদা পূরণে সমাজের মানুষ হিসাবে টিকিয়ে রাখে না, মুল্যবোধের সীমানায় যেয়ে তাঁকে প্রকৃতির মানুষ করেও তোলে। শিক্ষা থেকে শিখতে হবে, অভিজ্ঞতা ও বিপক্ষ মত শ্রবণের মধ্য দিয়েই মানুষ পরিপূর্ণ।
একটি বিখ্যাত উক্তি নিয়ে যদি বলা যায়, যেমন, Learning is not attained by chance, it must be sought for with ardor and attended to with diligence. কাজেই উদ্যম, অন্বেষণ ও অধ্যাবসায়ের মধ্য দিয়ে মানুষ তাঁর প্রকৃত শিক্ষা নিয়ে বেঁচে থাকুক, এই সংকল্পে লায়ন বাশারের জীবনের গতিপথ যখন নির্ধারিত, তখন বাংলাদেশি দার্শনিক ঈশ্বরমিত্র বলছেন, “ সেবা দানের মধ্যেও তুমি ও তোমরা সতর্ক থাকো। কারণ, তুমি আলাদা করে যখনই বৃহৎ পরিসরে ভাবতে যাবে, তখন তোমাকে আটকানোর জন্যও একটি শক্তিধর শ্রেণি প্রস্তুতি নিবে, কেননা তাঁরা তোমার পরিকল্পনাকে নিজের করে নিয়ে প্রতিষ্ঠিত করার উদ্যোগেও যাবে।
কেএইচ/গ/০০৯৮৯
5 Comments
Alex TM
Dolorum nascetur quibusdam bibendum nesciunt torquent vehicula, nostra? Nisl? Excepteur repellat provident, laboriosam! Nullam vel.
Alex TM
Corporis quasi dicta voluptates, rerum vero eos quaerat, quo aliqua voluptates suspendisse quod tempus! Interdum.
Alex TM
Egestas molestias erat impedit blanditiis quam, proident rutrum iste? Illum? Aenean proin. Nostrum pretium, commodi.