ইসলামী শাসন ব্যবস্থার মৌলিক কোন ভূমিকা নেই বিশ্বে। আপস করেই পুজিবাদী সামাজিক প্রেক্ষিতকে শ্রদ্ধা করার অবস্থানে এই আদর্শে থাকা গুটিকয়েক রাষ্ট্র।
সাম্প্রদায়িকতাকে সামনে রেখে ধর্মীয় স্পর্শকাতর বিষয়কে পুঁজি করে ইসলামী শাসনের নামে কার্যত ভন্ডামী চলছে । বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের অসংখ্য ইসলামী রাজনৈতিক দল দুই ধারার স্বার্থ সংরক্ষনে রয়েছে। এক. এমএলএম ব্যবসায়ী কায়দায় সাম্রাজ্যবাদী শক্তির অর্থ ও স্বার্থ আত্নসাত। দুই. মধ্যপ্রাচ্যীয় রাজা তুষ্টিতে গরীব মুসলীম রাস্ট্রসমূহের রাজনৈতিক দলসমূহের প্রতারনা ।
এক দুজন বাদ দিলে ইসলামী নেতা হিসেবে বিগত পঞ্চাশ বছরের আলোচিত নেতৃবৃন্দের প্রত্যেকেই সাম্রাজ্যবাদী শক্তির পৃষ্ঠপোষকতায় শুরু করলেও তাদের পতন হয়েছে ঐ শক্তি দ্বারাই, যখন শেষ সময়ে বাংলাদেশে প্রচলিত এম এল এম ব্যবসার মত তাদের (সাম্রাজ্যবাদী) অর্থ এবং স্বার্থ তারা আত্নসাত করেছে।
অপরদিকে ইসলামী শাসনব্যবস্থা কায়েমের কথা বলে মধ্যপ্রাচ্যীয় রাজাদের দান অনুদানে সাম্প্রদায়িকতার কট্ট্রর অবস্থানে থেকে রাজতন্ত্র বিরোধী প্রচারনায় অংশ না নিয়ে যাচ্ছেতাই ধর্মীয় সংস্কৃতির প্রভাব রাকছে বিভিন্ন রাস্ট্রের রাজনৈতিক দলসমূহ।
খুব সম্ভবত আগামী সাতশ বছর পর ইসলামের আসল দর্মীয় নেতার আবির্ভাব হলে ইসলামী শাসনব্যবস্থার রূপরেখা পাওয়া যাবে। ঐ অব্দি আধ্যাতিক ও কিছু ধর্মীয় নেতা সামাজিক ক্রমবিকাশে সফল হবে না, শুধুমাত্র তাদের সামর্থ সীমাবদ্ধ থাকায় ।
(সূত্র : কামরুল হাসান নাসিমের লেখা “নেতৃত্ব” বইয়ের ৮০ নম্বর পৃষ্ঠা থেকে সংগৃহীত)
5 Comments
Alex TM
Dolorum nascetur quibusdam bibendum nesciunt torquent vehicula, nostra? Nisl? Excepteur repellat provident, laboriosam! Nullam vel.
Alex TM
Corporis quasi dicta voluptates, rerum vero eos quaerat, quo aliqua voluptates suspendisse quod tempus! Interdum.
Alex TM
Egestas molestias erat impedit blanditiis quam, proident rutrum iste? Illum? Aenean proin. Nostrum pretium, commodi.