সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয় আন্দোলনের জন্য শাসকশ্রেনীর ভুল হওয়ার জন্য অপেক্ষা করো না। জীবনটাকে পরিপূর্ণ করতে প্রতি সেকেন্ডেই আন্দোলনের পরিধি বিদ্যমান।
বাংলাদেশের মতো মুসলীম অধ্যুসিত রাস্ট্রে একটু খেয়াল করে দেখো, একজন মুসলমান হয়ে অপর ভাইকে সালাম প্রদর্শনে আগে দেওয়ার সংস্কৃতিতে তোমরা থাকো, কিন্ত সমাজের ইমাম , যার পেছনে তুমি কাতারে সাধারন থাকো, সে কি সমাজের নেতা কিনা?
মনে রাখা দরকার, ঐ নেতার পরিবার , আশেপাশের চল্লিশ ঘর নিদেনপক্ষে তার উপর শ্রদ্ধাশীল না হলে , তিনি নেতা হতে পারেন না। অথচ, মসজিদের ইমাম হওয়ার পর তাদের আমাদের চিনতে হচ্ছে ।
সামজিক আন্দোলন একটা হতে পারে, এলাকার কাউন্সিলর হবেন মসজিদের ইমাম। এখন যারা বলবেন, ওয়ার্ড কিংবা ইউনিট অথবা উপশহরে অনেকগুলো মসজিদ রয়েছে।
তাহলে সমাধান প্রশ্নে বলা যায়, গ্রাম কিংবা শহুরে সমাজ ব্যবস্থায় যারা স্থানীয় জনপ্রতিনিধি থাকবেন, তারাই নির্ধারন করবেন কে কোন মসজিদের ইমামতি করবেন। অর্থাৎ মেম্বার পদের ব্যক্তিবর্গ ক্রমানুসারে ইমামতি করবেন। এখানে প্রচলিত মাওলানাদেরও তাহলে স্থানীয় পর্যায়ের ইমেজ পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে।
মনে রাখবে, এই সামাজিক আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়লে তুমি শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিকেই মসজিদের জন্য নির্বাচিত করবে, এতে সমাজ উপকৃত হবে। একবার তোমরা চিন্তা করতে পারো, ঢাকা ( বাংলাদেশের রাজধানী) শহরের গানম্যান নিয়ে চলাফেরা করা কাউন্সিলররা নামাজ পড়াচ্ছেন। নিশ্চয়ই তুমি তাকে নির্বাচিত করবে না।
(সূত্র : কামরুল হাসান নাসিমের লেখা “নেতৃত্ব” বইয়ের ৬৪ নম্বর পৃষ্ঠা থেকে সংগৃহীত)
5 Comments
Alex TM
Dolorum nascetur quibusdam bibendum nesciunt torquent vehicula, nostra? Nisl? Excepteur repellat provident, laboriosam! Nullam vel.
Alex TM
Corporis quasi dicta voluptates, rerum vero eos quaerat, quo aliqua voluptates suspendisse quod tempus! Interdum.
Alex TM
Egestas molestias erat impedit blanditiis quam, proident rutrum iste? Illum? Aenean proin. Nostrum pretium, commodi.